খ্রিস্টান আর্কিটেকচার তার স্বতন্ত্রতায় আকর্ষণীয়। গোঁড়া নির্মাণের traditionতিহ্য অনুসারে, একাধিক হাজার মানুষ, ছোট ছোট মন্দির এবং খুব ছোট ছোট চ্যাপেল সমন্বিত এক রাজকীয় ক্যাথেড্রালগুলি পাওয়া যাবে, যেখানে দশকে লোক খুব কমই থাকতে পারে। খ্রিস্টান ধর্মে মন্দির এবং চ্যাপেলগুলির মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে।
অর্থোডক্স খ্রিস্টান traditionতিহ্যের একটি মন্দিরকে সংশ্লিষ্ট বিল্ডিং বলা হয়, এটি একটি বিশেষ আচার দ্বারা পবিত্র করা হয় যেখানে urশিক লিটার্জিসহ সেবা পরিচালিত হয়। মন্দিরে সর্বদা একটি বেদী থাকে যার ভিতরে একটি সিংহাসন থাকে। সিংহাসন আলাদা হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বহনযোগ্য এবং নিশ্চল। মূল বিষয় হ'ল পবিত্র শহীদদের অবশেষের কণাগুলি সিংহাসনে বিনিয়োগ করা হয়েছিল। এটি শহীদদের সমাধিসৌধে (সাধুদের দৃষ্টান্ত) উপর একটি পূজা-অর্চনা করার প্রাচীন traditionতিহ্যের শ্রদ্ধাঞ্জলি। সিংহাসনে অবশ্যই অ্যান্টিমিনস সংরক্ষণ করতে হবে, এটি একটি সার্কিট বোর্ড যার সাথে সমাধিতে শুয়ে থাকা খ্রিস্টের চিত্র রয়েছে। সিংহাসন এবং অ্যান্টিমিনস ব্যতীত কোনও লিগেরজি সম্পাদন করা যায় না। সুতরাং, মন্দিরের সংজ্ঞাটির মূল সূচকটি কেবল কাঠামোর আকার নয়, পুরুষ বিরোধী পুরুষদের নিয়ে একটি পবিত্র পীর সিংহাসনের উপস্থিতি। যদি এটি উপলভ্য হয় এবং divineশিক বিদ্যাগুলি নিয়মিত সম্পাদিত হয়, তবে বিল্ডিংটিকে মন্দির বলা যেতে পারে। মন্দিরে, বেদী ছাড়াও, এমন একটি কেন্দ্রীয় অংশও রয়েছে যেখানে বিশ্বাসীরা প্রার্থনার সময় অবস্থান করে এবং সেখানে একটি নরথেক্সও হতে পারে।
চ্যাপেল এবং মন্দিরের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হ'ল একটি পবিত্র সিংহাসন এবং বিরোধী মিনের অভাব। এই ধরনের একটি বিল্ডিংয়ে আপনি প্রার্থনা, রিকিম, জানাজা সেবা, অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা এবং এমনকি উপাসনা করতে পারেন, তবে ineশিক লিটার্জি নয়। খ্রিস্টানদের মূল পরিষেবাটি অ্যান্টি-মেনস ছাড়া সম্পন্ন করা যায় না।
কখনও কখনও এন্টিমিনস সহ একটি ছোট সিংহাসন চ্যালেলে কিছুক্ষণের জন্য উপাসনা-অনুষ্ঠান করার জন্য আনা হয়। কিছু চ্যাপেলগুলিতে এটি খুব ঘন ঘন সম্পন্ন করা হয়, সুতরাং এই ধরনের বিল্ডিংগুলিকে "মন্দিরের চ্যাপেল" বলা যেতে পারে। কখনও কখনও তারা ছোট মন্দিরগুলির নামও দিতে পারে যেখানে মূল মন্দির বা পুরো গির্জা কমপ্লেক্সের ক্যাথেড্রাল নির্মাণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে পরিষেবাগুলি রাখা হয়।
