ড্রাগনের চিত্রটি চীন রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি এবং নিরর্থক শক্তিকে প্রকাশ করে: প্রাচীন শতাব্দী থেকে আজ অবধি। ড্রাগনটি দেশের সংস্কৃতির অন্যতম প্রাচীন প্রতীক, যেখানে এটি সবার কাছে শ্রদ্ধেয় প্রাণী হিসাবে উপস্থিত হয় appears
বিশ্বের কোনও দেশেই তারা এই পৌরাণিক প্রাণী - ড্রাগন যেমন চীনের মতো করে তাদের সামনে মাথা নত করে না। ড্রাগনটি সমস্ত উপাদানগুলির একটি বিজয়ী হিসাবে অনুভূত হয়েছিল। এই পবিত্র প্রাণীটি বহু সহস্রাব্দের জন্য পুরো রাজ্যের একটি আসল কলিং কার্ড ছিল।
আকৃতি
চাইনিজ কিংবদন্তি অনুসারে, ড্রাগনের সাপের দেহ, ব্যাঙের পেট, খরগোশের মতো চোখ, বাঘের পা রয়েছে। সাধারণভাবে, চীনা traditionতিহ্যে ড্রাগনের চিত্রটি এমন অসংখ্য প্রাণী নিয়ে গঠিত যার সাথে আদিম মানুষটি ভালভাবে পরিচিত ছিল। আমরা দেখতে পাই যে ড্রাগনের চিত্রটি একটি সম্মিলিত চিত্র, যা বিভিন্ন প্রাণীর ভিত্তিতে তৈরি হয়েছিল। অনেক iansতিহাসিক বিশ্বাস করতে আগ্রহী যে ড্রাগনের চিত্রটি আসল ডাইনোসর থেকে এসেছিল, যেহেতু দৃশ্যত তারা খুব একই রকম very
পুরাণ
এটি লক্ষ করা উচিত যে চীনা পুরাণে ড্রাগনটি চার হাজার বছরেরও বেশি পুরানো। এর প্রথম চিত্রগুলি ভাগ্য হাড়ের পাশাপাশি কচ্ছপের খোলগুলিতে স্থির রয়েছে। ড্রাগনের ইমেজটি রহস্যের একটি হলোর দ্বারা ঘিরে রয়েছে এবং এতে অনেক ধাঁধা রয়েছে যা চীনারা এখনও সমাধান করতে পারে না।
প্রাচীন যুগে ড্রাগন প্রকৃতির বিদ্রোহী শক্তির পাশাপাশি আকাশে নিজে এবং সাম্রাজ্য শক্তির প্রতীক। এটি কোনও কাকতালীয় ঘটনা নয় যে বিপুল সংখ্যক ড্রাগনকে, যা খালি চোখে গণনা করা যায় না, বেইজিংয়ের আকাশের সাম্রাজ্যের সম্রাটের শীতের আবাসে সজ্জিত। কেবলমাত্র রাজকীয় সিংহাসনে আপনি 590 টি বিভিন্ন ড্রাগন দেখতে পাচ্ছেন এবং রাজকীয় হলটিতে এই পৌরাণিক প্রাণীর 12 হাজারেরও বেশি প্রজাতি রয়েছে।
