বিশ্বাস একটি ব্যক্তির দৃiction় বিশ্বাস যে তার উপরে কোথাও একটি শক্তিশালী এবং সর্বাত্মক শক্তি রয়েছে, যার কাছে মহাবিশ্বটি অধস্তন। এই পৃথিবীর যে কোনও ধর্মই কেবল অদৃশ্যকে খোলসের সাথে পরিধান করার এক উপায়, এমন একটি চিত্র তৈরি করার চেষ্টা যা আরও দৃ concrete়রূপে বর্ণনা করা যায় না, এটিকে মানবিক গুণাবলী, বুদ্ধি এবং আবেগ দিয়ে সঞ্চারিত করা।
অবশ্যই, বিস্তৃত অর্থে ধর্মকে সমাজ পরিচালনার হাতিয়ার হিসাবে দেখা যেতে পারে। তবে আমরা যদি সেই historicalতিহাসিক প্রক্রিয়াগুলিকে অগ্রাহ্য করি যেখানে पाর্দাগুলি জীবনের ধর্মনিরপেক্ষ, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক দিকগুলিতে প্রভাব ফেলেছিল তবে কেবল মানুষের অভ্যন্তরীণ অনুভূতি থেকেই যায়। আত্মা এবং আত্মার ধারণাটি বিশ্বাসের সাথে সরাসরি যুক্ত। অনেক শিক্ষায়, আত্মা, বিনাশযোগ্য শারীরিক শাঁসের বিপরীতে, অমর। একটি মানুষ অজানা থেকে ভয় পায়, যা তার শেষ পংক্তির বাইরে অপেক্ষা করে, কারণ বেঁচে থাকার প্রবৃত্তিটি প্রকৃতি নিজেই নির্ধারিত হয়। বিশ্বাস যাইহোক, একজন ব্যক্তিকে আশা দেয় যে তার জীবনপথ শরীরের জৈবিক মৃত্যুর সাথে শেষ হবে না, এটি শারীরিক অন্তর্ধানের ভয়কে কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করে। সর্বোচ্চ দেবতার সাথে ব্যক্তির অভ্যন্তরীণ সংযোগটি বিভিন্ন শর্তে তৈরি করা যেতে পারে: ভয়, সম্মান, পরিবেশন উপাসনা, প্রায় সমান অংশীদারিত্ব, ভালবাসার উপর। এই ধরনের বৈচিত্র্য বিশ্বাস থেকে আসে যে বিভিন্নভাবে এবং বিভিন্ন কারণে। শৈশবকালীন কাউকে এই ভয়ে বেড়ে ওঠা হয় যে শক্তিশালী এবং সর্বদাই দেখা দুষ্ট আচরণের জন্য কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তারা কাউকে theশ্বরের করুণা এবং ক্ষমা সম্পর্কে, তাঁর পার্থিব সন্তানদের জন্য তাঁর নিরন্তর যত্ন সম্পর্কে বলে। অন্যদের কেবল একটি "বলির ছাগল" দরকার, এর যন্ত্রে তাদের ব্যক্তিগত ব্যর্থতা এবং ভুলগুলির জন্য দায়ী করা যেতে পারে। বিশ্বাস উভয়ই অনুপ্রাণিত কর্ম এবং ডুমেড নিষ্ক্রিয়তার জন্য একটি শক্তিশালী উত্সাহ। এটি একজন ব্যক্তির মহাবিশ্বের কাঠামোর মধ্যে তার স্থান নির্ধারণ এবং তার অস্তিত্বকে অর্থ দেওয়ার চেষ্টা করা। নিঃসঙ্গতা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় (aroundশ্বর আশেপাশে আছেন, তিনি সর্বদা উপস্থিত থাকেন) এবং প্রকৃতিতে বিদ্যমান সমস্ত কিছুর যোগাযোগের সাধারণ পদ্ধতিতে একটি উল্লেখযোগ্য কগের মতো অনুভব করার সুযোগ। এটি আন্তরিক আশা যে জীবন একটি সাধারণ জৈবিক প্রক্রিয়া নয়, তবে একটি দুর্দান্ত আধ্যাত্মিক সংস্কৃতির অংশ।
