অল্প অভিনয়ের কেরিয়ার সত্ত্বেও গ্রেস কেলি তার সময়ের সর্বোচ্চ বেতনভোগী অভিনেত্রীর একা এবং একাডেমী পুরষ্কারে বিজয় অর্জন করেছেন। 1956 সালে, তিনি মোনাকোর রাজকন্যা এবং মোনাকোর বর্তমান ক্ষমতাসীন যুবরাজের মা হন।
জীবনী
ভবিষ্যতের রাজকন্যা এবং অস্কার স্ট্যাচুয়েটের মালিক ১৯৯৯ সালে ফিলাডেলফিয়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ধনী ও ধর্মনিরপেক্ষ পিতা-মাতার একটি পরিবারে গ্রেস প্যাট্রিসিয়া কেলি তৃতীয় সন্তান হয়েছেন। তাঁর বাবা নির্মাণ শিল্পে নিযুক্ত ছিলেন, তার মা তার যৌবনে একটি সফল ফ্যাশন মডেল ছিলেন। বাচ্চাদের কঠোর ক্যাথলিক traditionsতিহ্যের মধ্যে লালিত-পালিত করা হয়েছিল, তারা গির্জার স্কুলে পড়াশোনা করেছিল।
কেলি প্রথম শৈশবে মঞ্চে উপস্থিত হয়েছিল, যখন তাকে ক্যাথলিক বিদ্যালয়ের ক্রিসমাস দৃশ্যে অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। 6 বছর বয়সে, তিনি ভার্জিন মেরির চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন এবং তখন থেকেই তিনি ভবিষ্যতে কী করতে চান তা বুঝতে শুরু করে।
স্কুল ছাড়ার পরে, মেয়েটি তার পিতামাতার মতের বিপরীতে, নিউ ইয়র্কে চলে গিয়েছিল এবং নাট্য দক্ষতা অধ্যয়ন করতে শুরু করে। কিশোর বয়সে গ্রেস কেলি সৌন্দর্যে নিরর্থক ছিলেন, তাই তাঁর অবসর সময়ে তিনি মডেল হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি অডিশনে যেতে শুরু করেছিলেন, তবে কিছু সময়ের জন্য তিনি কেবল বিজ্ঞাপনের কাজ অর্জন করেছিলেন।
১৯৫০ থেকে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত তিনি সর্বাধিক জনপ্রিয় সিরিজ নয় এপিসোডিক এবং গৌণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। অভিষেক, তবে এখনও বড় সিনেমায় গৌণ কাজ ছিল চলচ্চিত্র "চৌদ্দ ঘন্টা"।
পরবর্তী চার বছর ব্যতিক্রমী সফল বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছায়াছবিতে পূর্ণ হয়েছিল। 1952 সালে, তিনি প্রথম মোগাম্বো চলচ্চিত্রের জন্য অস্কারের জন্য মনোনীত হন এবং 1954 সালে তিনি কান্ট্রি গার্ল ছবিতে তার কাজের জন্য একটি মূর্তি পেয়েছিলেন।
1956 সালে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের চূড়ান্ত বছর ছিল গ্রেস কেলি। তিনি "হাই সোসাইটি" মুভিতে ট্রেসি লর্ডের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন এবং মোনাকোর যুবরাজকে বিয়ে করার পর থেকে সিনেমা ছেড়ে চলে যান। এই শিল্পে কাটানো 6 বছর ধরে, গ্রেস কেলি বিস্ময়কর উচ্চতায় পৌঁছেছে।
