শিল্পকর্মে রোমান্টিকতার সময়কাল আমাদের পেন্টিং সহ বিশাল সংখ্যক দুর্দান্ত কাজ দেয়। জার্মান শিল্পীদের মধ্যে এই সময়ের অন্যতম প্রতিনিধি ছিলেন ক্যাস্পার ডেভিড ফ্রেডরিচ - divineশ্বরিক সত্তা, অনন্ত, মৃত্যু এবং আশা একটি গায়ক।
জীবনী
ক্যাস্পার ডেভিড ফ্রেডরিচ 1974 সালে জার্মান শহর গ্রেফসওয়াল্ডে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পরিবার সাবান ব্যবসায় জড়িত ছিল, এবং কেউ শিল্প সম্পর্কে চিন্তা করেনি। যাইহোক, ক্যাস্পার ভাল আঁকেন, তাই ষোল বছর বয়সে তাকে চিত্রাঙ্কনের মাস্টারের সাথে অধ্যয়নের জন্য পাঠানো হয়েছিল, যাতে তিনি তাকে আঁকার প্রাথমিক পদ্ধতি শিখিয়েছিলেন। কিশোরটি ভাল ফলাফল দেখিয়েছিল এবং তার বাবা তাকে কোপেনহেগেনে পাঠিয়েছিলেন - চারুকলা একাডেমিতে পড়াশোনা করার জন্য। চার বছর ফ্রেডরিক চিত্রকলার শিল্প শিখেছিলেন এবং তারপরে দেশে ফিরে আসেন।
শিল্পীরা মুক্ত মানুষ এবং অনুপ্রেরণার সন্ধানে তারা বিশ্বে ঘোরাফেরা করতে পারে যা ক্যাস্পার করেছিল। তিনি জার্মানির শহরগুলি ঘুরে বেড়াতে শুরু করেছিলেন - তিনি কোথায় সর্বাধিক কাজ করবেন তা সন্ধান করেছিলেন। সৃজনশীলতা নিজেই বিভিন্ন রাজ্যের প্রয়োজন: আজ একজন শিল্পীর একাকীত্বের প্রয়োজন যাতে প্রক্রিয়া থেকে বিভ্রান্ত না হয় এবং আগামীকাল তিনি যোগাযোগ করতে এবং নতুন ইমপ্রেশন পেতে চান, যাতে পরবর্তী সময়ে তিনি সেগুলি চিত্রের আকারে ক্যানভাসে স্থানান্তর করতে পারেন।
ফ্রেডরিচ ড্রেসডেনকে নিজের জন্য সেরা জায়গা হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন এবং সেখানেই রয়েছেন। এই শহরে তিনি অন্যান্য চিত্রশিল্পীদের সাথে দেখা করেছিলেন, অনেকের সাথে বন্ধুত্ব করেছিলেন। যাইহোক, একটি অসম সংবেদনশীল পরিস্থিতি তার সাথে যোগাযোগ করা কঠিন করে তোলে, কারণ তিনি কখনও কখনও হতাশাগ্রস্ত ও অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছিলেন এবং কোনও কিছু নিয়ে তাকে উত্সাহিত করা অসম্ভব ছিল।
তবে ফ্রেডরিক খাঁটি শহুরে বাসিন্দা ছিলেন না। প্রায়শই তিনি স্যাক্সন সুইজারল্যান্ড, বাল্টিক বা হার্জে ভ্রমণ করেছিলেন। তিনি বিশেষত রাগেন দ্বীপে ভ্রমণ করতে পছন্দ করেছিলেন। এই সমস্ত জায়গাগুলি তার অস্বাভাবিক মেজাজের সাথে পুরোপুরি মিলিত হয়েছিল এবং অনুপ্রেরণা খুঁজে পেতে সহায়তা করেছিল।
তিনি মূলত ল্যান্ডস্কেপ এঁকেছিলেন, তাই এই জায়গাগুলির প্রকৃতি এবং সমগ্র পরিবেশ তাকে চিন্তাভাবনা এবং একটি মুক্ত বাতাসের সুযোগের জন্য প্রচুর খাদ্য সরবরাহ করেছিল।
স্বীকার
1807 অবধি, ফ্রেডরিচ অঙ্কনের কৌশলতে তার কাজ সম্পাদন করেছিলেন, তারপরে তেলতে রঙ করতে শুরু করেছিলেন। প্রথমে ভাই-শিল্পীরা তাঁর দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন, তারপরে তিনি সাধারণ জনগণের স্বীকৃতি পেয়েছিলেন এবং পরে তিনি নিজেই প্রুশিয়ার রাজা।
এখন মাস্টার তার প্রতিদিনের রুটির কথা চিন্তা না করেই তৈরি করতে পারতেন এবং তিনি কিছুটা বিরতি ছাড়াই দিন টানতেন। তিনি যেমন ছিলেন তেমনই পরস্পরবিরোধী ক্যানভ্যাসগুলি তাঁর ব্রাশের নীচে থেকে প্রকাশিত হয়েছিল: তাঁর চিত্রগুলিতে প্রকৃতির সৌন্দর্য কিছুটা অন্ধকার, কখনও কখনও প্রায় রহস্যজনক। তিনি প্রচুর কবরস্থান, কবর, সমাধি আঁকেন। এবং যদি এগুলি সমুদ্রের প্রাকৃতিক দৃশ্য ছিল - রঙগুলি তখনও বিভ্রান্ত হয়েছিল এবং মানুষের উপর প্রকৃতির আধিপত্যের অনুভূতি তৈরি হয়েছিল।
তবে ফ্রিডরিচের চিত্রকর্মগুলি তাকে আরও ভালভাবে বুঝতে এবং অনুভব করার জন্য দেখার চেয়ে ভাল। সমালোচকরা লিখেছেন যে তিনি তাঁর চিত্রগুলিতে দৃশ্যমান ছিলেন।
