মার্কোস অ্যালোনসো একজন বিখ্যাত স্প্যানিশ ফুটবলার বাম এবং কেন্দ্রীয় ডিফেন্ডারের পদে খেলছেন। ২০১ 2016 সাল থেকে তিনি ইংলিশ ক্লাব চেলসির হয়ে খেলছেন। 2018 সাল থেকে, স্পেনের জাতীয় দলের রঙগুলি ডিফেন্ড করে।
জীবনী
ভবিষ্যতের ফুটবলার 1990 সালের 28 শে ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এই বিভাগের বেশিরভাগ পেশাদার ক্রীড়াবিদদের মতো তিনি শৈশবে ফুটবল খেলতে বিশেষ আগ্রহী ছিলেন না। মার্কোস এগারো বছর বয়সে রাজকীয় ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের একাডেমিতে উঠলেন। তবুও, প্রতিভাবান যুবকটি দ্রুত নিজেকে প্রকাশ করে এবং দুর্দান্ত ফলাফল দেখাতে শুরু করে। পরবর্তী সমস্ত বছর ধরে, তিনি ক্লাবটির যুব দলে বিভিন্ন বয়স বিভাগে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
প্রথম বছর
২০০৮ সালে, আলোনসো প্রথম স্পেনের দ্বিতীয় বিভাগে কাজ করে এমন ফার্ম ক্লাব "রিয়াল মাদ্রিদ ক্যাস্তিলা" এর অ্যাপ্লিকেশনটিতে প্রবেশ করেছিল। অ্যাথলিটের অভিষেক ম্যাচটি একই বছরের 22 ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল, মার্কোস শুরুতে লাইনআপ ছেড়ে ফাইনাল হুইসেল পর্যন্ত মাঠে রয়েছেন। দুর্ভাগ্যক্রমে, ম্যাচটি অ্যালকর্কর্ন থেকে সর্বনিম্ন স্কোরের সাথে পরাজয়ে শেষ হয়েছিল।
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে, মূল দলের প্রধান কোচ, "রিয়েল" ম্যানুয়েল পেলেগ্রিনি প্রথমবার "ভ্যালেন্সিয়ার" বিপক্ষে ম্যাচের জন্য মূল দলে মার্কোস আলোনসোকে ঘোষণা করেছিলেন। তবে খেলা শুরুর কাছাকাছি সময়ে কোচ চূড়ান্ত তালিকায় বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনেন এবং অ্যালোনসোর আত্মপ্রকাশ স্থগিত হয়ে যায়। "ক্রিম" এ একজন ফুটবল খেলোয়াড়ের প্রথম উপস্থিতি চতুর্থ এপ্রিল হয়েছিল, মার্কোস রেসিং ডি সান্টাডারের বিরুদ্ধে ম্যাচের 90 মিনিট পরে মুক্তি পেয়েছিলেন - তিনি গঞ্জালো হিগুয়েনকে প্রতিস্থাপন করেছিলেন।
"রিয়াল মাদ্রিদ" - দলটি সর্বদা কর্মী এবং খেলাধুলা করে, নতুনদের সাথে তীব্র প্রতিযোগিতার সাথে দেখা হয়, যা খুব কমই প্রতিরোধ করেছিল। অল্পবয়সী প্রতিভা, প্রচুর কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে, ইজারা দিয়েছে বা তাদের ক্লাব নিবন্ধন পুরোপুরি পরিবর্তন করেছে। একই ভাগ্য অপেক্ষায় ছিল মার্কোস আলোনসো।
মূল ক্লাবে কখনও যাত্রা না করে, ২০১০ সালে তিনি ইংল্যান্ডে চলে আসেন। তরুণ স্প্যানিশ খেলোয়াড়ের নতুন "বাড়ি" ছিলেন বোল্টন ওয়ান্ডারার্স, যারা তখন দেশের মূল প্রতিযোগিতা - ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলেছিলেন। ২৪ আগস্ট সাউদাম্পটনের বিপক্ষে লিগ কাপের একটি অ্যাওয়ে ম্যাচে অ্যালোনসের আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল, যা বলটনের কাছে সর্বনিম্ন জয়তে শেষ হয়েছিল ১-০ ব্যবধানে।
প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচগুলিতে অ্যালোনসোর প্রথম উপস্থিতি লিভারপুলের বিপক্ষে একটি অ্যাওয়ে ম্যাচে ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি হয়েছিল। এই ফুটবলার এক বছর পরে, মার্চ 2012 সালে তার দুর্দান্ত আত্মপ্রকাশের গোলটি করেছিলেন। ওলভারহ্যাম্পটনের বিপক্ষে ম্যাচে, তিনি দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন, সভাটি "নেকড়ে" এর পক্ষে 3-2 স্কোর দিয়ে শেষ হয়। এই মরসুমটি স্প্যানিশ খেলোয়াড়ের জন্য সর্বাধিক উত্পাদনশীল এবং বছরের শেষে তিনি সেরা খেলোয়াড়, "বোল্টন" হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছিলেন।
Fiorentina
"বোল্টন" এর জন্য ব্যয় করা বছরগুলিতে, অ্যালোনসো একজন পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় হিসাবে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে উঠেছে এবং নামীদামী ইউরোপীয় ক্লাবগুলির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে শুরু করেছেন। খেলোয়াড়ের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ইতালীয় ফিওরেন্টিনা, যা মে ২০১৩ সালে একটি তরুণ অ্যাথলিটের সাথে তিন বছরের চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল। অ্যালোনসো নতুন মৌসুমটি ফিওরেন্তিনায় শুরু করেছিলেন, তবে বছর শেষে, সুন্দরল্যান্ড কোচ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছিলেন যে মৌসুম শেষ হওয়ার আগেই তাদের জন্য onণ নিয়ে খেলবেন আলোরসো। 13/14 মৌসুমে, আলোনসো ফিওরেন্তিনা আকারে নয়বার এবং সুন্দরল্যান্ডের রঙে 20 বার মাঠে প্রবেশ করেছিল।
ইজারা থেকে ফিরে আসার পরে, মার্কোস "ভায়োলেট" এর প্রারম্ভিকালীন খেলোয়াড় হিসাবে নিয়মিত খেলোয়াড় হয়েছিলেন, এবং দুটি মরশুমে তিনি the০ টিরও বেশি ম্যাচ খেলেছিলেন দলের ফলাফলকে অবদান রাখতে। ২০১৫ সালের মার্চ মাসে, ইউরোপা লিগের রোমান ক্লাব রোমার বিপক্ষে ম্যাচে তিনি ফিওরেন্তিনার হয়ে প্রথম গোল করেছিলেন।
আরও ক্যারিয়ার
নিয়মিত পারফরম্যান্স এবং ডিফেন্ডারের ক্রমবর্ধমান কার্যকারিতা ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় ক্লাবগুলির নজরে যেতে পারেনি। ২০১ 2016 সালে, ইউরোপীয় ফুটবলের গ্র্যান্ডরা মার্কোসের সন্ধান করতে শুরু করে এবং ইংলিশ ক্লাব চেলসি এই দৌড়ের মধ্যে সবচেয়ে সফল হতে দেখা যায়। 30 আগস্ট, অ্যারিস্টোক্রেটস আনুষ্ঠানিকভাবে স্পেনীয় ডিফেন্ডার মার্কোস আলোনসোকে তাদের শিবিরে স্থানান্তরিত করার ঘোষণা দেয়।
"নীল" নতুন প্লেয়ারের আত্মপ্রকাশ 20 সেপ্টেম্বর ইএফএল কাপের কাঠামোয় "লিসেস্টার সিটির" বিপক্ষে ম্যাচে হয়েছিল। স্কোর 2-2 অতিরিক্ত সময় নির্ধারিত হওয়ার পরে মার্কোস প্রারম্ভিক লাইনেআপ ছেড়ে সমস্ত 120 মিনিট খেলেন, তারপরে চেলসি 4-2 ব্যবধানে জিতেছিল।
এভারটনের বিপক্ষে হোম ম্যাচে ৫ নভেম্বর, ২০১ on এ চেলসির হয়ে প্রথম গোলটি করেছিলেন মার্কোস অ্যালোনসো, যা স্বাগতিকদের 5-0 ব্যবধানে পরাজিত জয়ে শেষ হয়েছিল। দু'মাস পরে, স্পেনিয়ার্ড লেসেস্টারের বিপক্ষে ম্যাচে একটি ডাবল চিহ্নিত করেছিল, যা চেলসির হয়ে ৩-০ ব্যবধানে জিতেছিল।
এপ্রিল 2018 এ, সাউদাম্পটনের সাথে ম্যাচে একটি বিতর্কিত মুহুর্তের কারণে মার্কোস আলোনসোর সমালোচনার ঝড় ওঠে। ম্যাচ চলাকালীন অ্যালোনসো শেন লংয়ের বিপক্ষে মোটামুটিভাবে খেলে, একটি স্ট্রেট পা দিয়ে প্রবল আঘাত দেয়। তা সত্ত্বেও, রেফারি মাইক ডিন পর্বে কোনও লঙ্ঘন দেখেনি এবং চেলসি খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে অনুমতি ছাড়াই ম্যাচটি অব্যাহত রয়েছে। খেলা-পরবর্তী কার্যক্রমে অবশেষে অ্যালোনসোর তিন ম্যাচের স্থগিতাদেশ ঘটায়।
