নেপোলিয়ন হার্ড তার জীবনে পোলিশ বিদ্রোহে অংশ নিতে এবং অনেক বাদ্যযন্ত্র, শৈল্পিক রচনা তৈরি করতে সক্ষম হন। তিনি একজন লেখক ও শিক্ষকও।
নেপোলিয়ন অর্ডা ছিলেন একজন শিক্ষক, লেখক, শিল্পী, সংগীতজ্ঞ। তিনি সংগীত রচনাও করেছিলেন, ভাস্কর্য তৈরি করেছিলেন।
জীবনী
হোর্ড জন্মগ্রহণ করেছিলেন ফেব্রুয়ারি 1807 এর পূর্বপুরুষদের এস্টেটে, যাকে ভোরোটসেভিচি বলা হয়। পূর্বে, এই জায়গাটি মিনস্ক প্রদেশের ছিল। এই জায়গার সৌন্দর্য জানাতে একটি অনন্য খোদাই করা সংরক্ষণ করা হয়েছে। মূল এস্টেটটি একটি প্রশস্ত উঠোনের কেন্দ্রস্থলে ছিল, এটি চারপাশে একটি সুন্দর বেড়া দ্বারা বেষ্টিত। প্রান্তে গাছ রয়েছে, পটভূমিতে আপনি বন দেখতে পাচ্ছেন। আউট বিল্ডিংগুলি মূল এস্টেটের প্রান্তে অবস্থিত।
হোর্ডের বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। তার নাম মাইকেল। পিতা ও পুত্রের পূর্বপুরুষ ছিলেন তাতার, সোনার জোড়ভুক্ত। তবে তাতার-মঙ্গোলদের পরাজয়ের পরে মাইকেল এবং নেপোলিয়নের পূর্বপুরুষরা ক্ষমা পেয়েছিলেন, কারণ তারা নতুন স্বদেশকে মর্যাদার সাথে সেবা করেছিলেন। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যে, পূর্বপুরুষরা যথেষ্ট পরিমাণে ভাগ্য তৈরি করেছিলেন এবং স্বীকৃত কোমল হয়ে উঠলেন।
নেপোলিয়ানের মাকে জোসেফাইন বলা হত। মাইকেল এর স্ত্রী একটি প্রতিভাবান পিয়ানোবাদক ছিল। একটি বিশ্বাসী পরিবারে, ছেলেটি ক্যাথলিক ক্যানস অনুসারে বাপ্তিস্ম নিয়েছিল।
প্রথমে নেপোলিয়ন ঘরে বসে বিজ্ঞানের বুনিয়াদি শিখেছিলেন, তারপরে - জিমনেসিয়ামে। তার স্নাতক শেষ হওয়ার পরে, যুবকটি ভিলনিয়াস বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন। এখানে তিনি সফলভাবে সঠিক বিজ্ঞান - পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিতে নিযুক্ত আছেন। কিন্তু তখন যুবকটি শিক্ষার্থীদের দ্বারা আয়োজিত একটি গোপন সংস্থার সদস্য হয়, যার জন্য তাকে চার বছর অধ্যয়নের পরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
সুতরাং, পরবর্তীকালে, তিনি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সরকারী আধিকারিকদের দ্বারা নিবিড় পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। তবে শীঘ্রই পোল্যান্ডে একটি বিদ্রোহ হয়েছিল। তারপরে বিখ্যাত রাজনীতিবিদ নেপোলিয়ন এই ইভেন্টে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন।
1830-1831 এর পোলিশ বিদ্রোহ
কিন্তু এই বিদ্রোহের পরাজয়ের পরে তিনি ফ্রান্সের রাজধানীতে চলে আসেন।
সৃষ্টি
তারপরে তিনি চিত্রাঙ্কন এবং সংগীতে নিবিড়ভাবে নিযুক্ত হন। তরুণটি বিখ্যাত লেখক, সংগীতজ্ঞদের সাথে ব্যাপক যোগাযোগ করে widely তাঁর বন্ধুদের মধ্যে ছিলেন: রসিনি, লিসট, জে ভার্দি, বালজাক, স্টেনডাল, গৌনোদ, বেরলিয়োজ। এবং চোপিনের সাথে, আমাদের নায়ক এমনকি সংগীত সন্ধ্যায় খেলতেন।
সমান্তরালভাবে, একজন সৃজনশীল ব্যক্তি আঁকতে শেখে। তিনি ইউরোপের অসংখ্য ভ্রমণ থেকে অনুপ্রেরণা আকর্ষণ করেছিলেন। সৈন্যবাহিনী অনেক দেশে ভ্রমণ করেছে।
