নাগরিক বিবাহ আধুনিক পরিবারগুলির মধ্যে খুব সাধারণ। একসাথে বসবাস শুরু করে, একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা বিবাহিত পদ্ধতি এড়িয়ে যাওয়া পছন্দ করে না, বৈধ বিবাহে প্রবেশ করেন না। এর কারণগুলি ভিন্ন হতে পারে।
মহিলার দৃষ্টিকোণ
অফিসিয়াল বিয়ের বাইরে সম্পর্কের সাথে একমত হয়ে একজন মহিলা পরিস্থিতি নির্বিশেষে সঠিক পুরুষকে বোধ করেন। তিনি জানেন যে তাদের জীবনে একসাথে কোনও জবরদস্তি নেই, যা কখনও কখনও বিবাহের সাথে আসে। তার জন্য, এটি একটি ইতিবাচক মুহূর্ত।
কোনও মহিলা যদি তার পুরুষের প্রতি আত্মবিশ্বাসী না হন, একটি নাগরিক ইউনিয়ন তাদের সম্পর্ক পরীক্ষা করার একটি উপায়। সুতরাং অংশীদাররা কীভাবে একসাথে খাপ খায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তাদের সময় রয়েছে। পরবর্তীকালে, এই জাতীয় ইউনিয়ন একটি অফিসিয়াল বিবাহের মধ্যে বিকাশ করতে পারে।
পারস্পরিক চুক্তির মাধ্যমে জীবন একসাথে শুরু হওয়া সত্ত্বেও সময়ের সাথে সাথে একজন মহিলা তার অবস্থান নিয়ে অসন্তুষ্টি অনুভব করতে শুরু করে। তাকে অফিসিয়াল স্ত্রী হিসাবে বিবেচনা করা যায় না এবং এটি রুমমেটের সাথে সম্পর্কের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
নাগরিক বিবাহে জীবন কাটাতে একজন মহিলার আবাসন সম্পর্কিত কোনও গ্যারান্টি নেই। তদুপরি, সম্পত্তি সম্পর্কিত তার কোনও অধিকার কোনওভাবেই সুরক্ষিত ছিল না।
একজন ব্যক্তি তার বান্ধবীকে মালিকানার ডানদিকে অফিসিয়াল ডকুমেন্ট জারি করে সম্পত্তি সরবরাহ করতে পারেন। তারপরে, পৃথক হওয়ার ক্ষেত্রে, তাকে খালি হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে না।
নাগরিক বিবাহে যদি কোনও দম্পতির সন্তান হয়, তবে তার পিতৃত্ব এবং উপাধির সংকল্প নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়। বাবাকে তার নিজের সন্তান গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে। পরবর্তীকালে, এটি সন্তানের মানসিক আঘাতের কারণ হতে পারে। তদ্ব্যতীত, এই জাতীয় মুহূর্তগুলি কোনও মহিলার জন্য অপ্রীতিকর।
নাগরিক বিবাহে একটি সন্তানের জন্ম দেওয়ার পরে পিতা তার পিতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারেন না। এক্ষেত্রে মহিলা একক মা হিসাবে সুবিধা পেতে পারেন।
