সমস্ত রাশিয়ান মহিলাই প্রাচ্যের রূপকথার গল্পগুলিতে বিশ্বাস করেন না, অনেকেই বিদেশি মুসলিমদের সাথে দেখা করতে ভয় পান, তাদের বিয়ে দেওয়া যাক। তবে পূর্বের মহিলার আসল পরিস্থিতি মোটেই মর্মান্তিক নয়।
নির্দেশিকা ম্যানুয়াল
1
আরব মহিলাদের জীবনে উত্সর্গীকৃত অনেক সাইট এবং ফোরাম প্রায়শই তাদের আসল পরিস্থিতি নিয়ে খুব উত্তপ্ত আলোচনা করে। নারীবাদীদের মধ্যে বেশ কয়েকটি বুনিয়াদি পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে। পশ্চিমা নারীবাদীরা পূর্বের মহিলাদের পুরুষ নির্যাতনের হাত থেকে মুক্ত করার জন্য লড়াই করার জন্য নিয়মিত চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ইউরোপের মহিলারা তাদের কন্যার জন্য মুসলিম স্বামী চান না, এবং প্রশ্ন: কেন? হ্যাঁ, কারণ পাশ্চাত্য সমাজ এমন এক বিদ্বেষপূর্ণ মুসলিম আরবের একটি নির্দিষ্ট চিত্র তৈরি করেছে যার একসাথে একাধিক স্ত্রী রয়েছে, তাদের মারধর করার সময়, তাদের পড়াশোনা করতে না দেওয়ার কারণে সে সন্ত্রাসী।
2
যেসব পুরুষ ইসলামকে অনুমান করে তাদের জন্য সমাজ একটি নির্দিষ্ট সন্ত্রাসীর চিত্রকে স্বীকৃতি দেয় যিনি যে কোনও কিছু এবং যে কোনও জায়গায় উড়িয়ে দিতে প্রস্তুত, যিনি তার সন্তানদের, বিশেষত মেয়েদের পছন্দ করেন না, তারা কেবল ছেলেদের জন্মের জন্য আনন্দিত হন। এবং তিনি তার স্ত্রীদের বাসা থেকে বের হতে দিচ্ছেন না, তারা কেবল পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে এটি করতে পারে। এক কথায়, একজন অত্যাচারী, এমনকি ভয়ঙ্কর এমনকি একজন অত্যাচারী পুরুষের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে, একজন মুসলিম মহিলাকে সন্তুষ্ট করা উচিত।
3
কিছু মহিলা, রাশিয়ান বংশোদ্ভূত রাশিয়ানরা ইসলাম গ্রহণ করে, আরবকে বিয়ে করে এবং ইসলামী বিশ্বে স্থায়ী বাসভবনে চলে আসে। তারা ইন্টারনেটে তাদের জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু বলে। একজন মুসলিম মহিলার কোন অধিকার নেই এই মিথটি মূলত অসত্য। মহিলারা সেখানে পড়াশোনা করতে পারে, কাজ করতে পারে এবং সামাজিক জীবনে অংশ নিতে পারে।
4
প্রাচ্যের মেয়েরা প্রেম ছাড়া বিবাহ করে তা সত্য নয়। তারা এটিকে প্রধান বিষয় হিসাবে বিবেচনা করে যে স্বামী এবং স্ত্রী একে অপরের বিরোধী নয়, তাই মেয়েরা সহজেই প্রেমের জন্য একটি স্বামীকে খুঁজে পেতে পারে। অভিভাবকরাও তরুণদের মিলনে খুব একটা প্রতিরোধ দেখায় না। এখানে আপনি উদাহরণ হিসাবে ইউরোপ, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহিলাদের উদ্ধৃত করতে পারেন। মুসলিম মহিলাদের womenর্ষা করা ঠিক তাদের পক্ষে ঠিক, তারা বিবাহ করে এবং তার স্বামীর সাথে বেঁচে থাকে যে তার পরিবারকে সমর্থন করতে বাধ্য। একজন মুসলিম পুরুষ তার স্ত্রীকে কখনই কাজের জন্য চালাবেন না। সভ্য পশ্চিম ক্রমবর্ধমানভাবে "নাকাল দেওয়ার জন্য" নাগরিক বিবাহের অনুশীলন করছে। তবে এটি কেবল একজন মহিলা এবং পরিবারের প্রতি পশ্চিমা পুরুষের দায়িত্বজ্ঞানহীন মনোভাবের আচ্ছাদন।
5
মুসলমানরা তাদের স্ত্রীকে মারধর করতে পারে না, করে না। প্রথমত, তার স্ত্রীর আত্মীয়রা তাকে প্রতিক্রিয়া হিসাবে ভাল মারধর করে। স্ত্রীর যদি মারপিট করার চিহ্ন থাকে তবে বিবাহ বন্ধনের একই কারণ এবং একই সময়ে তার স্বামীর কাছ থেকে বেশিরভাগ সম্পত্তির মামলা করুন। স্বামীর অনুমতি ব্যতীত কোথাও যাওয়া অসম্ভব। তবে যদি তিনি বিশ্বাস করেন যে আপনাকে কোনও জায়গায় যাওয়ার দরকার নেই, তবে আপনার দরকার নেই। এবং প্রাচ্যের স্মার্ট মহিলা সর্বদা বিশ্বাস করেন যে মানুষই প্রধান। তবে সে ঘাড়! এবং মাথা সর্বদা এটির ঘাড়টি কোথায় ঘুরিবে তা দেখবে।
মনোযোগ দিন
আমরা যদি পূর্বের লোক এবং পাশ্চাত্যের পরিবারের সাথে মনোভাবের তুলনা করি তবে তুলনাটি ইউরোপীয় এবং আমেরিকানদের পক্ষে হবে না।
দরকারী পরামর্শ
যদি আপনি হঠাৎ করে কোনও মুসলমানের সাথে পরিচিত হন, তবে যোগাযোগের প্রক্রিয়ায় কোনও অবস্থাতেই সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে তাঁর সাথে কথোপকথন শুরু করা উচিত নয়।
সম্পর্কিত নিবন্ধ
দুবাই ক্রাউন প্রিন্স শেখ হামদান: জীবনী, ব্যক্তিগত জীবন
