সামরিক কবিতার সাথে পরিচিত হওয়ার পরে, প্রাণবন্ত শ্লোকগুলির লেখক, একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক এবং কেবল একটি সুন্দরী মহিলা - জুলিয়া দ্রুনিনা উল্লেখ না করা অসম্ভব। আশ্চর্যজনকভাবে মৃদু, সহজ এবং লক্ষ লক্ষ কবিতার কাছে বোধগম্যতা তাঁর খ্যাতি এবং গৌরব এনেছিল।
ইউলিয়া ভ্লাদিমিরোভনা দ্রুনিনা হলেন একজন পোয়েটস, একজন যুদ্ধ অভিজ্ঞ, যার কাজকর্মের মাধ্যমে যুদ্ধের থিমটি একটি লাল সুতোর মতো পেরিয়েছিল।
আমি মাঝে মাঝে সংযুক্ত বোধ করি
যারা বেঁচে আছেন তাদের মধ্যে
আর কে যুদ্ধে কেড়ে নিয়ে গেছে
উত্স
মুস্কোভিট ড্রুনিনা, যার জীবনী 10 মে, 1924 সালে শুরু হয়েছিল এবং 21 নভেম্বর, 1991 এ শেষ হয়েছিল, তিনি সোভিয়েত বুদ্ধিজীবীদের পরিবারে বেড়ে ওঠেন: একজন শিক্ষক-ইতিহাসবিদ এবং সংগীতশিল্পী। শৈশবে, তিনি এ। ডুমাস এবং এল। চারস্কায়ার বই দ্বারা পড়েছিলেন। তাদের মধ্যে তিনি রোম্যান্স, শৌখিনতা, সাহস এবং সংগ্রামের ধারণাগুলি একসাথে কাটিয়েছিলেন এবং তাদের সারা জীবন ধরে রেখেছিলেন।
তিনি প্রথম দিকে সৃজনশীলতায় জড়িত হতে শুরু করেছিলেন, প্রধানত তাঁর কবিতাগুলি স্কুলের প্রাচীরের সংবাদপত্রগুলি সাজানোর জন্য ব্যবহৃত হত, তবে তরুণ জুলিয়া ইতিমধ্যে খ্যাতির স্বাদ অনুভব করতে পারে। এবং যখন টিচার্স নিউজপেপারে একটি কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল, তখন সন্তানের আনন্দের কোনও সীমা ছিল না।
সুখী যুবক যুদ্ধের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত হয়ে পড়েছিল। প্রম এর আনন্দ একটি ভয়ঙ্কর বার্তা পেরিয়ে গেছে। কঠোর বাস্তবতা তত্ক্ষণাত শুরুর কবিদের কবিতাগুলি ছুঁড়ে মারল "এবং জিপসি, এবং কাউবয়, এবং পাম্পগুলি এবং স্ট্রিপস এবং সুন্দর মহিলা" ladies এখন রচনাগুলির নায়করা হলেন তাঁর সাথে তাঁর প্রথম সারির জীবন পাশাপাশি চলে গেছে।
"আমি কেবল বিবাদ দেখতে পেলাম
।
"
দেশাত্মবোধের প্ররোচনা দ্বারা পরিচালিত, জুলিয়া একটি মারাত্মক বছরে একটি দরকারী দেশে পরিণত হওয়ার চেষ্টা করেছিল। এমনকি মেয়েটি ভুয়া দলিলগুলিতেও গিয়েছিল এবং এক বছর নিজেকে দোষী হিসাবে দেখিয়ে নার্স হিসাবে চাকরি পেয়েছিল, তারপর সে নার্সিং কোর্স থেকে স্নাতক হয়। ৪১ তম শরত্কালে শত্রু যখন মস্কোর জন্য আগ্রহী তখন তাকে এবং তার বন্ধুদের মোজাইস্কের কাছে প্রতিরক্ষা দুর্গ তৈরির জন্য প্রেরণ করা হয়েছিল। পরবর্তী অভিযানের সময়, দলের বেশিরভাগ লোক মারা গিয়েছিল এবং জুলিয়া সামান্য শেল-শকড হয়ে গিয়েছিল এবং একদল সৈন্য তাকে ধরে নিয়ে যায়, যার সাথে তার সামনের সারির জীবন শুরু হয়েছিল।
ঘেরাও থেকে পালিয়ে এসে আবার রাজধানীতে পড়ে তিনি তার বাবার সাথে সরে যাবার জন্য রওয়ানা হন, যে স্ট্রোকের পরে তার যত্ন নেওয়া দরকার। তবে পিছনে বসে থাকা অসহনীয়। যখন তার বাবা চলে গেলেন, তিনি আবার লড়াইয়ের পরিস্থিতিতে হওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন।
গুরুতর জখমের কারণে ৪৩ তম মধ্যে তাকে অক্ষম করার জন্য কমিশন দেওয়া হয়েছিল এবং ফ্রন্ট-লাইনের কর্মী আবার মস্কোয় এসে শেষ করেছিলেন। তিনি সাহিত্য ইনস্টিটিউটে প্রবেশের চেষ্টা করেন, তবে কমিশন তাঁর কবিতা পছন্দ করেন নি, তাকে অস্বীকার করা হয়েছে।
তবে মেডিকেল কমিশন সামনে থেকে তার সম্ভাব্য প্রত্যাখ্যানকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তারপরে আবার কনসেশন এবং চূড়ান্ত "সাদা টিকিট"।
৪৪ তম মধ্যে, যা সামনের লাইনের সৈনিক এবং সামরিক অভিযানের এক প্রতিবন্ধী ব্যক্তির কাছে রঙিন ওভারকোট এবং টারপলিন বুটে শিক্ষাব্যবস্থার মাঝামাঝি সময়ে এসেছিল, কেউ ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা নিষিদ্ধ করতে সক্ষম হয় নি। প্রথমে তবে নিখরচায় শ্রোতা।
সৃজনশীল উপায়
বিভিন্ন কারণে, তিনি কেবল 52 তম মধ্যে স্নাতক করতে সক্ষম হন। বিজয়ী 45 তম মধ্যে, প্রথমবারের মতো, ফ্রন্ট-লাইন স্মৃতি থেকে তৈরি ড্রুনিনার লেখা পদগুলি মুদ্রিত হয়েছে।
47 তমতে, ইউলিয়া ভ্লাদিমিরোভনা লেখক ইউনিয়নের সদস্য হন। তার আর্থিক পরিস্থিতি আরও উন্নত হচ্ছে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ - এখন সংগ্রহগুলি উত্পাদন করা সম্ভব। পরের বছর, প্রথমটি মুক্তি পায়। থিমটি একই - সামনের-লাইনের বন্ধু এবং সামরিক রাস্তাগুলি সম্পর্কে। পরবর্তী সময়ে, সংগ্রহগুলি নিয়মিতভাবে বেরিয়ে আসে।
কবিতার পাশাপাশি ইউলিয়া দ্রুনিনা দুটি উপন্যাস ও সাংবাদিকতাও প্রকাশ করেছেন। তিনি প্রচুর পাবলিক কাজ করেন, বিদেশ ভ্রমণ করেন, পাঠকদের সাথে মিলিত হন।
ড্রুনিন তার সমস্ত হৃদয় এবং সমর্থন দিয়ে চলমান পুনর্গঠন গ্রহণ করে। নব্বইয়ের দশকে তিনি সুপ্রিম কাউন্সিলের একজন ডেপুটি হন, আফগান যুদ্ধে প্রাক্তন ফ্রন্ট-লাইন সৈনিকদের এবং পরিস্থিতি উন্নয়নের জন্য তাঁর পদক্ষেপ দিয়ে চেষ্টা করেছিলেন। "লোহার কনুই" দিয়ে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নিরর্থকতা উপলব্ধি করে সভাগুলিতে অংশ নেওয়া বন্ধ করে দেয় এবং সরকার ছেড়ে যায়।
রাশিয়ার 91 তম দেশপ্রেমিকের অগস্টের daysতিহাসিক দিনগুলিতে হোয়াইট হাউসের রক্ষাকারীদের মধ্যে রয়েছেন এবং কিছুক্ষণ পর হঠাৎ তিনি নিজের জীবন হারাবার সিদ্ধান্ত নেন।
তার সৃজনশীল এবং সামাজিক ক্রিয়াকলাপের জন্য জুলিয়া ভ্লাদিমিরোভনা দ্রুনিনা বারবার রাষ্ট্রীয় পুরষ্কার এবং পুরষ্কার পেয়েছে।
