কঠোর পুরুষালী সংসারে কোনও মহিলার পক্ষে স্বীকৃতি এবং সাফল্য অর্জন করা এত সহজ নয়। ফ্যাশন মডেল ভেরোনিকা জেমেনোভা সমস্ত বাধা প্রকাশ করেছেন না, সুস্পষ্ট এবং লুকানো, যা তাকে অতিক্রম করতে হবে। তবে অধ্যবসায় এবং কঠোর পরিশ্রম তাকে বিখ্যাত হতে সাহায্য করেছিল।
শর্ত শুরুর
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ভেরোনিকা জেমানোভা লক্ষ্য দর্শকদের কাছে একটি স্পষ্ট ফ্যাশন মডেল হিসাবে পরিচিত। একজন অনভিজ্ঞ সাধারণ লোকের জন্য একটি সুন্দর ছবি তৈরির সমস্ত সূক্ষ্মতা কল্পনা করা শক্ত যে তাঁর অবসর সময়ে অর্ধ নগ্ন মহিলার ছবি সহ চকচকে ম্যাগাজিনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এটা বিশ্বাস করা যায় না যে কোনও গ্রামের একটি সাধারণ মেয়ে "সৌন্দর্যের রানী" হতে পারে। ভেরোনিকার জন্ম 1977 সালের 14 এপ্রিল। সেই সময়কার গড় পরিবার চেকোস্লোভাক প্রাদেশিক শহরে বাস করত।
শিশুটি প্রচলিত ভেরোনিকা অনুসারে বড় হয়েছিল এবং তার সমকক্ষরা কীভাবে বেঁচে থাকে এবং তারা কী স্বপ্ন দেখে তা ভাল করেই জানত। স্কুলে, ভবিষ্যতের ফ্যাশন মডেল ভাল পড়াশোনা করেছিল। তাঁর প্রিয় বিষয়গুলি ছিল জীববিজ্ঞান এবং অঙ্কন। উচ্চ বিদ্যালয়ে মেয়েটি ফটোগ্রাফিতে আগ্রহী। যখন কোনও পেশা বাছাই করার সময় এসেছিল তখন জেমোনাভা ফটো শিল্পীদের স্কুলে একটি বিশেষ শিক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এই লক্ষ্যে, তিনি রাজধানীতে যান এবং প্রবেশিকা পাস করেন।
খ্যাতির পথে
তিন বছর ধরে ভেরোনিকা ফটোগ্রাফিক শিল্পের মূল বিষয়গুলি এবং সূক্ষ্মতাগুলি বুঝতে পেরেছিলেন। সৃজনশীলতার জন্য উল্লেখযোগ্য ব্যয় প্রয়োজন। পিতা-মাতারা যে টাকা পাঠিয়েছিলেন তা সব কিছুর পক্ষে যথেষ্ট ছিল না। শিক্ষার্থী জেমেনোভা, যিনি অসুবিধাগুলিতে ভয় পান না, নিয়মিত কোথাও চাঁদনি করতেন। হয় বারে ওয়েট্রেস, বা কোনও স্টোরের বিক্রেতা। প্রচুর প্রচেষ্টায়, তিনি একটি ছোট মূলধন জোগাড় করতে, loanণ গ্রহণ এবং একটি ব্যয়বহুল ফটো সরঞ্জাম কিনতে সক্ষম হন। ভেরোনিকা তার নিজের ফটো স্টুডিও খুললেন।
তবে জেমানোভার স্বতন্ত্র কর্মজীবন শুরু করা যায়নি। মাত্র কয়েক মাস পরে, সমস্ত ক্যামেরা এবং আলোকসজ্জার সরঞ্জামগুলি নির্মমভাবে চুরি করা হয়েছিল। এটি সম্ভবত প্রতিযোগীদের কৌশল ছিল সম্ভবত। পরিস্থিতি সহ্য করতে না পেরে, ভেরোনিকা অল্প বেতনে অ-স্টাফ অ্যাটেইলারের সহকারী হিসাবে চাকরি পেয়েছিলেন। যাইহোক, একটি সংক্ষিপ্ত সন্দেহের পরে, তিনি রোমের বিখ্যাত ফটোগ্রাফারের সাথে দেখা করেছিলেন এবং একটি মডেল হিসাবে অভিনয় শুরু করেছিলেন।
