সমাজে প্রায়শই আপনি মানুষের অনৈতিক আচরণের মুখোমুখি হতে পারেন। আক্ষরিক অর্থেই সর্বত্র থেকে বিভিন্ন অভিশাপ শোনা যায়। প্রকাশ্য স্থানে অ্যালকোহল পান করা পাশাপাশি মাতাল হওয়াও কিছু ব্যক্তির পক্ষে আদর্শ। লোকেরা ইচ্ছাকৃতভাবে একে অপরকে ক্ষতি করে, অপরাধ করে, কখনও কখনও তাদের কর্মের অনৈতিকতার বিষয়ে ভেবে না ভেবে।
অনৈতিক আচরণ - এর অর্থ নৈতিকতার কাঠামোর সাথে খাপ খায় না। এটি আচরণের কোনও সাধারণভাবে গৃহীত আদর্শের সাথে সম্মতি দেয় না। এটি মানবসমাজের যে কোনও শিষ্টাচার এবং সমস্ত নৈতিক নীতির বিরোধিতা করে।
নৈতিকতা
নৈতিকতা সম্পর্কে প্রতিটি জাতির নিজস্ব ধারণা রয়েছে। তদতিরিক্ত, এই উপস্থাপনাগুলি কেবল বৃহত্তর গোষ্ঠীগুলিতে (দেশগুলি, জাতিসমূহ) নয়, নির্দিষ্ট লোকের সম্প্রদায়গুলিতেও (পরিবার, মাইক্রোসোকিয়াম, কাজের সম্মিলিত) পৃথক। এই সমস্ত "নৈতিকতা" এবং "নৈতিকতা" ধারণার আপেক্ষিকতা সম্পর্কে এবং সেইসাথে অনৈতিকতার গ্রেডিংয়ের ওঠানামা সম্পর্কে, যা দার্শনিক গবেষণার বিষয়বস্তু, অপরিবর্তনীয় এক শ্রেণির আরও বেশি সম্পর্কে জ্বলিত।
আধুনিক বিশ্বে অনৈতিকতার ধারণাটি বৈধতা ও অন্যায়বাদের ধারণার সাথে একত্রে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। সুতরাং, যদি কোনও অনৈতিক আচরণ এমন কোনও ফৌজদারী অপরাধ না থাকে যা নিজেকে নৈতিক নীতির কাঠামোর বাইরে থাকতে দেয় (স্বীকৃত আইনী নিয়মাবলী), এটি একটি জরিমানা বা জোরপূর্বক শ্রমের মুখোমুখি হয় - এই ধরনের অপরাধকে সাধারণত প্রশাসনিক অপরাধ বলা হয়।
প্রায়শই অনৈতিক আচরণের কারণ দায়মুক্তি। দায়মুক্তি আইনের শাসনের অপরিপক্কতার ফলস্বরূপ বা পাবলিক সেন্সর না থাকার ফলস্বরূপ।
