অশুভ চোখ অনেক লোকের মধ্যে প্রচলিত একটি নির্দিষ্ট কুসংস্কার। দুষ্ট ভাবনা বা অশুভ দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে আপনি কোনও ব্যক্তিকে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারেন। অকল্যাণকরদের নেতিবাচক শক্তি সর্বদা ভুক্তভোগীর শক্তি ক্ষেত্র লঙ্ঘন করে।
যদি কোনও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য কোনও নির্দিষ্ট রীতিনীতি সম্পাদন করা বা যাদুমন্ত্রের ছাঁটাই করা প্রয়োজন হয়, তবে দুষ্ট চোখটি এই সত্য দ্বারা পৃথক হয় যে কোনও দুষ্ট শব্দ, এক নজরে বা চিন্তাধারার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তির জৈব-পরিবেশকে ব্যাহত করতে যথেষ্ট। প্রায়শই অসুস্থ-জ্ঞানী নিজেও এটি পরিকল্পনা করেন না, তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে অন্যের সাফল্যকে vর্ষা করে, শিকার দুষ্ট চোখের লক্ষণগুলি প্রদর্শন করে।
অযৌক্তিক দুর্বলতা লক্ষণ নং 1। যদি এর আগে কোনও ব্যক্তি অসুস্থ না হন, ক্লান্ত হন না, প্রফুল্ল এবং উদ্যম বোধ করেন, তবে হঠাৎ ক্লান্তি হয়, যন্ত্রণা কমে যায়, মেজাজ অস্থির হয়ে যায়, কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের লঙ্ঘন দ্বারা প্রায়শই দুষ্ট চোখ প্রকাশিত হয়, ঘুম এবং ক্ষুধা অদৃশ্য হয়ে যায়। সম্পূর্ণ সফল এবং সুখী ব্যক্তির উপর, একের পর এক সমস্যাগুলি pourালা শুরু হয়। কেবল স্বাস্থ্যের অবস্থা, সাধারণ দুর্বলতা নয়, অন্তরঙ্গ প্রকৃতির সমস্যাগুলিও উদ্বেগজনক, যার কারণে ব্যক্তিগত জীবন পুরোপুরি বিপর্যস্ত। সফল কাজ ক্রাশ।
কোনও ব্যক্তি একটি দুরন্ত আভা অর্জন করে, জ্বর বাড়তে পারে, পুরো শরীরে ব্যথা হয়, খিঁচুনি, অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া যা কখনই বিরক্ত করে না। দুষ্ট চোখে বেশিরভাগ প্রবণ হ'ল নবদম্পতি যারা মহিলা এবং শিশুদের জন্ম দেয়। অতএব, পুরানো দিনগুলিতে প্রথা ছিল যে কোনও মহিলা প্রসব করছেন, নবদম্পতি একটি ছোট মাছ ধরার জাল দিয়ে wereেকেছিলেন, তারা বাচ্চাদের জন্য কাপড়ের উপরে টিপ দিয়ে একটি পিন আটকেছিলেন।
প্রতিটি ব্যক্তি স্বতন্ত্র লক্ষণগুলি অনুভব করতে পারে তবে অদৃশ্যভাবে তারা নেতিবাচক হয়। কোনও ব্যক্তির দুষ্ট দৃষ্টি বা ক্ষতি আছে কিনা তা নিশ্চিত করে জানার জন্য, বিশেষ যাদু অনুষ্ঠান করা হয়। এগুলি স্বাধীনভাবে পরিচালনা করা বেশ কঠিন, কারণ আপনার পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান থাকা দরকার। অতএব, সর্বাধিক অনুকূল বিকল্প হ'ল অতিরিক্ত সংবেদনশীল ক্ষমতাযুক্ত লোকদের দিকে ফিরে যাওয়া। তারা কেবল দুষ্ট চোখ বা ক্ষতি চিহ্নিত করার জন্য একটি বিশেষ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবে না, বরং একটি বিশেষ যাদুকরী আচারও করবে যারা অশুচি-বুদ্ধিমানদের বিরুদ্ধে সুরক্ষা রাখে।
