গাজায় সংঘাতের কারণ

গাজা "গ্রহের অন্যতম জনপ্রিয় দাগ"। গাজা উপত্যকায় সংঘাত আরব-ইস্রায়েলি দ্বন্দ্বের অংশ যা ইস্রায়েলের রাজ্য উত্থানের পর থেকে চলেছিল।

অটোমান সাম্রাজ্যের পতনের পরে মধ্য প্রাচ্যে এর অঞ্চলগুলির কিছু অংশ লিগ অফ নেশনস-এর ম্যান্ডেটের অধীনে ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ১৯৪। সালে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ একটি রেজুলেশন গৃহীত করে যার ভিত্তিতে ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের অস্তিত্ব বন্ধ হয়ে যায় এবং ১৯৪৮ সালের মধ্যে এই অঞ্চলটিতে দুটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল - আরব ও ইহুদিরা।

ফিলিস্তিনের এই বিভাজনকে আরব সম্প্রদায় ন্যায়বিচার বলে মনে করেছিল, কারণ অনেক আরবই এই অঞ্চলে বাস করত, যা জাতিসংঘের পরিকল্পনা অনুসারে ইহুদি রাষ্ট্রকে দেওয়া হয়েছিল। 1948 সালের মে মাসে ইস্রায়েলের ঘোষণার পরপরই লিগ অফ আরব স্টেটস নতুন দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ইস্রায়েলে আক্রমণে মিশর, সিরিয়া, ট্রান্সজর্ডান, ইরাক ও লেবানন জড়িত ছিল। এভাবে আরব-ইস্রায়েলি দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছিল, বহু বছর ধরে ching

গাজা স্ট্রিপ

গাজা স্ট্রিপটি 360 বর্গ মিটার এলাকা। গাজা শহরে রাজধানী সাথে কিমি। উত্তর-পূর্বে, এটি ইস্রায়েলের সাথে এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মিশরের সাথে সীমাবদ্ধ।

ফিলিস্তিনকে বিভক্ত করার জন্য জাতিসংঘের পরিকল্পনায় প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল যে গাজা উপত্যকা আরব রাষ্ট্রের অংশ হয়ে উঠবে, তবে 1944 সালে শুরু হওয়া যুদ্ধের ফলস্বরূপ এটি কখনও তৈরি হয়নি। এই যুদ্ধের সময়, গাজা উপত্যকাটি মিশর দ্বারা দখল করা হয়েছিল এবং 1967 সাল পর্যন্ত এটির নিয়ন্ত্রণে ছিল। অনেক অঞ্চল যারা পূর্বে অঞ্চলগুলিতে বাস করত তারা ইস্রায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করে গাজা উপত্যকায় চলে যায়। জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ এই শরণার্থী এবং তাদের বংশধরদের নিয়ে গঠিত।

বিংশ শতাব্দীর 50 এর দশক থেকে, সন্ত্রাসবাদী দলগুলি নিয়মিতভাবে গাজা উপত্যকা থেকে ইস্রায়েলের ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছিল, নাশকতা এবং সন্ত্রাসী হামলার আয়োজন করেছিল। ইস্রায়েলি সেনাবাহিনী পাল্টা অভিযান চালিয়েছিল। আরব সন্ত্রাসীদের এই পদক্ষেপ ইস্রায়েলকে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা বোঝায়।